
স্টাফ রিপোর্টার।।
গত ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫ ইং তারিখ র্যাব-১১, সিপিসি-২ এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানাধীন উত্তর রামপুর (মিস্ত্রী পুকুরপাড়) এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করা হয়।র্যাব জানায়,উক্ত অভিযানে ১। আরিফ হোসেন (২৯), ২। মোঃ সোহাগ মিয়া (২৭) এবং ৩। মোঃ শাফি (১৯) নামক ০৩ জন মাদক ব্যবসায়ীদেরকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।এ সময় আসামীদের হেফাজত হতে ৩০ কেজি গাঁজা ও র্যাব-১১ এর অভিযানে ৩০ কেজি গাঁজা’সহ ০৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার।গত ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫ ইং তারিখ র্যাব-১১, সিপিসি-২ এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানাধীন উত্তর রামপুর (মিস্ত্রী পুকুরপাড়) এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করা হয়।র্যাব জানায়,উক্ত অভিযানে ১। আরিফ হোসেন (২৯), ২। মোঃ সোহাগ মিয়া (২৭) এবং ৩। মোঃ শাফি (১৯) নামক ০৩ জন মাদক ব্যবসায়ীদেরকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।এ সময় আসামীদের হেফাজত হতে ৩০ কেজি গাঁজা ও মাদক পরিবহণ কাজে ব্যবহৃত একটি সিএনজি উদ্ধার করা হয়।র্যাব জানায়,গ্রেফতারকৃত আসামী ১। আরিফ হোসেন (২৯) কুমিল্লা জেলার বরুড়া থানার ঝলম গ্রামের হাবিবুল্লাহ এর ছেলে, ২। মোঃ সোহাগ মিয়া (২৭) কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানার রাচিয়া গ্রামের মোঃ কামাল হোসেন এর ছেলে এবং ৩। মোঃ শাফি (১৯) কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানার রাচিয়া গ্রামের জাকির হোসেন এর ছেলে ।গ্রেফতারকৃত আসামীদেরকে জিজ্ঞাসাবাদে আরো জানা যায়, তারা পরস্পর যোগসাজসে দীর্ঘদিন ধরে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদকদ্রব্য গাঁজা সংগ্রহ করে কুমিল্লার বিভিন্ন স্থানে মাদক ব্যবসায়ীদের নিকট পাইকারি ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে।র্যাব আরও জানায়,র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১ এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে ।মাদক পরিবহণ কাজে ব্যবহৃত একটি সিএনজি উদ্ধার করা হয়।র্যাব জানায়,গ্রেফতারকৃত আসামী ১। আরিফ হোসেন (২৯) কুমিল্লা জেলার বরুড়া থানার ঝলম গ্রামের হাবিবুল্লাহ এর ছেলে, ২। মোঃ সোহাগ মিয়া (২৭) কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানার রাচিয়া গ্রামের মোঃ কামাল হোসেন এর ছেলে এবং ৩। মোঃ শাফি (১৯) কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানার রাচিয়া গ্রামের জাকির হোসেন এর ছেলে ।গ্রেফতারকৃত আসামীদেরকে জিজ্ঞাসাবাদে আরো জানা যায়, তারা পরস্পর যোগসাজসে দীর্ঘদিন ধরে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদকদ্রব্য গাঁজা সংগ্রহ করে কুমিল্লার বিভিন্ন স্থানে মাদক ব্যবসায়ীদের নিকট পাইকারি ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে।র্যাব আরও জানায়,র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১ এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে ।